গান শুনতে, কান দিয়ে শোনার বাইরে, বাড়তি শ্রম কেন দেব?
আমরা সুখ জানি ঝাল দেয়া কষা মাংসের, শর্ষে ইলিশের। শুনতেই কেমন মনটা আনচান করে। কারণ আমরা বাঙ্গালি হিসেবে ছোট বেলা থেকেই খেয়ে আসছি।
একজন আমেরিকান কিন্তু আপনার এই প্রতিটা মেন্যু দেখলেই “Yak” বলে ঠোঁট উল্টাবে । কারণ এই মশলার স্বাদ ওর জানা নেই, সহ্য করার মতো পেটের শক্তি নেই।
আপনারাই কেউ হয়তো প্রথমবার “Stinky tofu” খেতে গিয়ে বমি করেছেন। তার পরেও স্বাদ নেবার জন্য দুবার খেয়েছেন। যার সহ্য হবার না। তিনি ছেড়ে দিয়েছেন। আবার কেউ ভক্ত হয়ে গেছেন। আজ হয়তো পুরো পরিবার নিয়ে সেই তফু খেতে যান। আপাতদৃষ্টিতে অনর্থক এই খাবারটির মধ্যে উনি স্বর্গসুখ লাভ করেন।
শাস্ত্রীয় সঙ্গীত বিষয়টি আর সব Acquired Taste এর মতই। একটু পরিশ্রম করেই এর স্বাদের মধ্যে ঢুকতে হয়। একবার মনে লেগে গেলে ভাল লাগা বাড়তেই থাকে।
আমি কেন শুনতে করলাম তার কারণ অসুরের সুরলোকযাত্রাতে লিখেছি।
কান দিয়ে শোনার বাইরে, বাড়তি শ্রম কেন দেব?
উত্তর পেয়ে থাকলে চলুন আবার ফিরে যাই – গান খেকো সিরিজ- সূচি আর্টিকেলে।
Declaimer:
শিল্পীদের নাম উল্লেখের ক্ষেত্রে আগে জ্যৈষ্ঠ-কনিষ্ঠ বা অন্য কোন ধরনের ক্রম অনুসরণ করা হয়নি। শিল্পীদের সেরা রেকর্ডটি নয়, বরং ইউটিউবে যেটি খুঁজে পাওয়া গেছে সেই ট্রাকটি যুক্ত করা হল। লেখায় উল্লেখিত বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত যেসব সোর্স থেকে সংগৃহীত সেগুলোর রেফারেন্স ব্লগের বিভিন্ন যায়গায় দেয়া আছে। শোনার/পড়ার সোর্সের কারণে তথ্যের কিছু ভিন্নতা থাকতে পারে। আর টাইপ করার ভুল হয়ত কিছু আছে। পাঠক এসব বিষয়ে উল্লেখে করে সাহায্য করলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
*** এই আর্টিকেলটির উন্নয়ন কাজ চলমান ……। আবারো আসার আমন্ত্রণ রইলো।
আরও দেখুন: