কয়া আবাসন এলাকাটি কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের আওতাধীন একটা সরকারি আবাসন। এই আবাসনে সুফি ফারুক ইবনে আবুবকরের বিভিন্ন কর্মকান্ড তুলে ধরা হলো।
কয়া আবাসনে কমিউনিটি সেলাই কেন্দ্র’র কার্যক্রম শুরু:
কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের আবাসনে কমিউনিটি সেলাই কেন্দ্র’র কার্যক্রম শুরু। শুরু হয়েছে কমিউনিটি সেলাই কেন্দ্র – কুমারখালী-খোকসার নারীকে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করে গড়ে তুলতে সুফি ফারুকের উদ্যোগে।
সুফি ফারুক-এর পেশা পরামর্শ সভার আওতায়, দীর্ঘ ১ মাসের দর্জি প্রশিক্ষণ শেষে, দরিদ্র মা-বোনদের (যাদের নিজেদের মেশিন কিনে নেবার সামর্থ্য নেই তাদের) জন্য তৈরি করা হয় “কমিউনিটি সেলাই কেন্দ্র”। একটি নির্দিষ্ট জায়গা ঠিক করে, সুফি ফারুক এর পক্ষ থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী সেলাই মেশিন স্থাপন করা হয়। শর্ত থাকে উক্ত মেশিন সবাই মিলে ব্যবহার করবেন। কেউ নিজে মেশিন তার বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবেন না। কাজ করে পরিমাণ মত পুঁজি সঞ্চয় করার পরে, তারা তাদের নিজেদের সেলাই মেশিন কিনে নেবেন।

ইতিমধ্যে বিভিন্ন সেলাই কেন্দ্র থেকে কাজ করে, আয় করে, নিজেদের পুঁজি তৈরি করে, নিজেদের সেলাই মেশিন কিনে স্বাবলম্বী হয়েছেন অনেকেই।

বিগত ২ আগস্ট কুষ্টিয়া জেলার, কুমারখালী উপজেলার, কয়া ইউনিয়নের, আবাসনে, “কমিউনিটি সেলাই কেন্দ্র” এর কার্যক্রম শুরু করা হয়। সেলাই মেশিন স্থাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এই প্রকল্প সমন্বয়কারী আশরাফুননাহার শিল্পী, উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সুভাষ দত্ত, কুমারাখালী গুরুকুলের সমন্বয়কারী সাবেক ছাত্রলীগ নেতা, শিলাইদহ মহিলা কলেজের প্রভাষক আব্দুস সালাম।
আরও দেখুন: