১০ নং পান্টি ইউনিয়ন, কুমারখালী, কুষ্টিয়া

পান্টি ইউনিয়ন, কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ অঞ্চল। এটি ২৫.৯০ কিমি২ (১০.০০ বর্গমাইল) এলাকা জুড়ে অবস্থিত এবং ২০০১ সালের আদমশুমারীর হিসাব অনুযায়ী এখানকার জনসংখ্যা ছিল প্রায় ১৫,৪৪৯ জন। ইউনিয়নটিতে মোট গ্রামের সংখ্যা ২১টি ও মৌজার সংখ্যা ১৯টি।

পান্টি ইউনিয়নের নামকরণ সম্পর্কে একটি প্রচলিত জনশ্রুতি রয়েছে, যেখানে বলা হয় যে, এক সময় এই অঞ্চলে “পাঞ্চি” নামের এক মহিলার সাথে এক মনষী বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এই “পাঞ্চি” নাম থেকেই “পান্টি” নামের উৎপত্তি হয়েছে বলে লোকমুখে প্রচলিত।

ইউনিয়ন পরিষদ হিসেবে পান্টির ইতিহাসও উল্লেখযোগ্য। গ্রাম চৌকিদার আইন ১৮৭০ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদের কার্যাবলী সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়েছে। ১৯৬০ সালে মরহুম মৌলভী তোফাজ্জেল হোসেন তার নিজ বাসভবনে ইউনিয়ন পরিষদের কার্যাবলী শুরু করেন।

 

Table of Contents

১০ নং পান্টি ইউনিয়ন

 

১০ নং পান্টি ইউনিয়ন

 

 

🌿 এক নজরে পান্টি ইউনিয়ন (১০ নং)

১। প্রাথমিক তথ্য

  • আয়তন: ১০ বর্গ মাইল
  • লোকসংখ্যা:
    • পুরুষ: ১৫,৪৪৯ জন
    • মহিলা: ১৫,৭৪৩ জন
    • মোট: ৩১,১৯২ জন
    • ভোটার সংখ্যা: ১৯,৯৫৪ জন
  • গ্রামের সংখ্যা: ২১ টি
  • মৌজার সংখ্যা: ১৯ টি
  • হাট-বাজার:
    • হাট: ১টি
    • বাজার: ২টি

২। শিক্ষা

  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা:
    • কলেজ: ১টি
    • মাধ্যমিক বিদ্যালয়:
      • বালক: ২টি
      • বালিকা: ৩টি
    • মাদ্রাসা: ৪টি
    • সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়: ১০টি
    • বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়: ৩টি
    • এতিমখানা: ১টি
  • সাক্ষরতার হার:
    • মোট: ৪৬%
    • পুরুষ: ৪৬.৫৭%
    • মহিলা: ৩৭.৩১%

৩। অবকাঠামো

  • রাস্তাঘাটের দৈর্ঘ্য:
    • পাকা রাস্তা: ২৫ কিমি
    • কাঁচা রাস্তা: ৬০ কিমি
  • নলকূপের সংখ্যা:
    • অগভীর নলকূপ: ২৫৪টি
    • গভীর নলকূপ: ৬টি
    • তারা পাম্প: ১৩৫টি

৪। কৃষি

  • জমির পরিমাণ: ১,৭৬০ হেক্টর
    • এক ফসলী: ৩৩২ হেক্টর
    • দো-ফসলী: ৫৯১ হেক্টর
    • তিন ফসলী: ৮৩৭ হেক্টর (গণনায় ধরা হয়নি, চাইলে যুক্ত করা যাবে)

৫। প্রশাসনিক তথ্য

  • ইউপি চেয়ারম্যান:
    • নাম: মোঃ হাফিজুর রহমান হাফিজ (স্নাতক)
    • পেশা: ব্যবসা
  • ইউনিয়ন পরিষদ অফিস:
    • দাগ ও খতিয়ান নং: …………
    • অফিস আঙিনার জমি: ৫৫ শতক
    • কার্যালয় ভবন: দ্বিতল বিশিষ্ট, ১২টি কক্ষ
    • মেরামতের বছর: ২০০৭ ইং
  • শপথ গ্রহণ: ০৪/০৮/২০১১
  • প্রথম সভা: ০৮/০৮/২০১১
  • জনবল:
    • সচিব: মোঃ মহিউদ্দিন শেখ (স্নাতক)
    • দফাদার: ১ জন
    • মহল্লাদার: ৮ জন
  • VGD কার্ডধারী সংখ্যা: ১৭৭ জন

৬। ধর্মীয় ও স্বাস্থ্যসেবা

  • মসজিদ: ৩৭টি
  • মন্দির: ১০টি
  • স্বাস্থ্যকেন্দ্র: ৪টি

৭। দর্শনীয় স্থান

  • ক) ডাঁশা গণকবর
  • খ) মাওলানা শামছুদ্দিন সাহেবের মাজার

 

বিজয় উৎসব ২০১০, পান্টি হাই স্কুল, পান্টি বাজার
বিজয় উৎসব ২০১০, পান্টি হাই স্কুল, পান্টি বাজার

 

১০ নং পান্টি ইউনিয়নের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান:

🔹 মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

১। পান্টি ডিগ্রী কলেজ
পান্টি ডিগ্রী কলেজ একটি স্বনামধন্য উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই কলেজে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে পাঠদান করা হয়। স্থানীয় শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় উদ্বুদ্ধ করতে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

২। পান্টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
পান্টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থানীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত একটি ঐতিহ্যবাহী স্কুল। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা এখানে অধ্যয়ন করে। বিদ্যালয়টি নৈতিক শিক্ষা ও সহশিক্ষা কার্যক্রমে সক্রিয় ভূমিকা রাখে।

৩। পান্টি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়
পান্টি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় বিশেষভাবে মেয়েদের জন্য প্রতিষ্ঠিত একটি মাধ্যমিক স্কুল। এটি নারী শিক্ষার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপদ ও উৎসাহব্যঞ্জক পরিবেশে শিক্ষাদান করে।

৪। ডাঁশা মাধ্যমিক বিদ্যালয়
ডাঁশা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পান্টি ইউনিয়নের একটি পরিচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেখানে স্থানীয় ও আশেপাশের গ্রামের ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনা করে। বিদ্যালয়টি একাডেমিক ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে বেশ সক্রিয়।

 

🔹 মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

১। পান্টি দাখিল মাদ্রাসা
পান্টি দাখিল মাদ্রাসা একটি ইসলামিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেখানে দাখিল স্তর পর্যন্ত ধর্মীয় ও সাধারণ শিক্ষা দেওয়া হয়। এটি নৈতিকতা, ধর্মীয় জ্ঞান ও মানবিক মূল্যবোধে শিক্ষার্থীদের আলোকিত করে।

 

🔹 সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

১। পান্টি বালক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
এটি পান্টি ইউনিয়নের অন্যতম প্রাচীন ও স্বনামধন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়, যেখানে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ছেলে শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষা প্রদান করা হয়। বিদ্যালয়টি শিশুদের ভিত্তি মজবুত করতে ভূমিকা রাখে।

২। পান্টি বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
মেয়েদের জন্য বিশেষভাবে প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যালয়টি প্রাথমিক শিক্ষা বিস্তারে অনন্য ভূমিকা রাখছে। শিক্ষক-শিক্ষিকারা যত্নসহকারে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করেন এবং নিয়মিত সহশিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

 

🔹 বেসরকারি ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

১। সানরাইজ প্রি ক্যাডেট স্কুল
সানরাইজ প্রি ক্যাডেট স্কুল একটি আধুনিক ও শিশু-কেন্দ্রিক প্রি-স্কুল, যেখানে শিশুরা প্লে, নার্সারি ও কেজি শ্রেণিতে শিক্ষা লাভ করে। ইংরেজি মাধ্যমে পাঠদান এবং খেলাধুলার মাধ্যমে শেখানো হয়, যা শিশুদের প্রাথমিক বিকাশে সহায়ক।

 

🛒 ১০ নং পান্টি ইউনিয়নের হাট ও বাজারসমূহ:

পান্টি ইউনিয়নে মোট ৪টি হাট ও বাজার রয়েছে, যেগুলো স্থানীয় অর্থনীতি ও পণ্য বিনিময়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

১. পান্টি সাপ্তাহিক হাট ও দৈনিক বাজার

  • সাপ্তাহিক হাটের দিন: প্রতি শুক্রবার

  • বৈশিষ্ট্য: এই হাটটি ইউনিয়নের প্রধান বাজার হিসেবে পরিচিত। এখানে কৃষিপণ্য, গৃহস্থালি সামগ্রী, পোশাক ও খাদ্যদ্রব্যসহ বিভিন্ন পণ্য কেনাবেচা হয়।

২. সান্দিয়ারা সাপ্তাহিক হাট ও দৈনিক বাজার

  • সাপ্তাহিক হাটের দিন: প্রতি শনিবার ও মঙ্গলবার

  • বৈশিষ্ট্য: সান্দিয়ারা হাট স্থানীয় কৃষকদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রয়ের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। এছাড়া, দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় সামগ্রীর জন্য এটি একটি নির্ভরযোগ্য বাজার।

৩. কাচারীবাজার সাপ্তাহিক হাট ও দৈনিক বাজার

  • সাপ্তাহিক হাটের দিন: প্রতি সোমবার

  • বৈশিষ্ট্য: এই হাটটি পশু বিক্রয়ের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। গরু, ছাগলসহ বিভিন্ন গৃহপালিত পশু কেনাবেচা হয়।

৪. কৃষ্ণপুর বাজার

  • প্রকৃতি: দৈনিক বাজার

  • বৈশিষ্ট্য: কৃষ্ণপুর বাজার স্থানীয় বাসিন্দাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী সরবরাহ করে থাকে।

 

 

১০ নং পান্টি ইউনিয়নের দর্শনীয় স্থানঃ

🕊️ ক) ডাঁশা গণকবর

কুমারখালী উপজেলার পান্টি ইউনিয়নের ডাঁশা গ্রামের গণকবর বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্মৃতিস্তম্ভ। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের স্মৃতিতে এটি গড়ে তোলা হয়। এখানে বহু বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষকে সম্মান জানানো হয়। স্থানীয়রা প্রতি বছর এখানে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করে, যা ঐতিহাসিক ও জাতীয় গর্বের প্রতীক।

🕌 খ) মাওলানা শামছুদ্দিন সাহেবের মাজার

পান্টি ইউনিয়নের ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক কেন্দ্র মাওলানা শামছুদ্দিন সাহেবের মাজার। তিনি এক বিশিষ্ট ইসলামি পণ্ডিত ও সমাজসেবক ছিলেন। তার মাজারে স্থানীয় মানুষ ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা পালন করে এবং প্রতি বছর ওরস অনুষ্ঠিত হয়। এটি ইউনিয়নের একটি জনপ্রিয় ধর্মীয় তীর্থস্থান, যা শান্তি ও আধ্যাত্মিকতার প্রতীক।

 

পান্টি ইউনিয়নের যোগাযোগ ব্যবস্থা:

  • কুমারখালী হতে নদী পার হয়ে পান্টি ইউনিয়ন পরিষদ ১০ কি. মি.
  • কুষ্টিয়া হতে পান্টি ইউনিয়ন পরিষদ ২১ কি. মি.
  • ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শেখপাড়া ও হরিনারায়নপুর হয়ে পান্টি ইউনিয়ন ১৫ কি. মি.

 

পান্টি ইউনিয়নের গ্রাম ও গ্রাম ভিত্তিক জনসংখ্যা:

  • বাগবাড়ীয়া গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৫২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৪৪ এবং মহিলা ৭৭৭ জন।
  • ভালুকা গ্রামের মোট জনসংখ্যা ৪,৩৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২,১৮০ এবং মহিলা ২,২১৫ জন।
  • বিরিকয়া গ্রামের মোট জনসংখ্যা ৮৯৫। এর মধ্যে পুরুষ ৪২৬ এবং মহিলা ৪৬৯ জন।
  • দক্ষিন মূলগ্রাম গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৭৫১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮৬৫ জন ও মহিলা ৮৮৬ জন।
  • দক্ষিন রামনগর গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৩০৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬৩৮ জন ও মহিলা ৬৭০ জন।
  • ডাশা গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৫৭৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৬২ জন ও মহিলা ৮১৭ জন।
  • দাসবশী গ্রামের মোট জনসংখ্যা ৮২৪ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩৯৮ জন ও মহিলা ৪২৬ জন।
  • জনবসী গ্রামের মোট জনসংখ্যা ৩৩৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৮১ জন ও মহিলা ১৫৬ জন।
  • খাগরবাড়ীয়া গ্রামের মোট জনসংখ্যা ৮৯৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৩২ জন ও মহিলা ৪৬৩ জন।
  • খোর্দ্দভালুকা        গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৫৩৯                           জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৫৮                                             জন ও মহিলা ৭৮১ জন।
  • কৃষ্ণপুর            গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৭৪৭                            জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮৫৪                                            জন ও মহিলা ৮৯১ জন।
  • নগরকয়া          গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,২৫১                            জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬২০                                             জন ও মহিলা ৬৩১ জন।
  • পান্টি             গ্রামের মোট জনসংখ্যা ৭,৪৭৮                          জন। এর মধ্যে পুরুষ ৩,৭৪৮                                           জন ও মহিলা ৩,৭৩০ জন।
  • পিতাম্বরবসী       গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৫৪৪                             জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭৬১                                             জন ও মহিলা ৭৮৩ জন।
  • রাজ নারায়নপুর গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,৩০৬                            জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬৭০                                             জন ও মহিলা ৬৩৬ জন।
  • রামদিয়া             গ্রামের মোট জনসংখ্যা ৮১৩                             জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪০৯                                             জন ও মহিলা ৪০৪ জন।
  • সান্দিয়ারা            গ্রামের মোট জনসংখ্যা ৫৭৮                             জন। এর মধ্যে পুরুষ ২৭৯                                              জন ও মহিলা ২৯৯ জন।
  • তুশারমালিয়াট        গ্রামের মোট জনসংখ্যা ২১৪                             জন। এর মধ্যে পুরুষ ১১৮                                               জন ও মহিলা ৯৬ জন।
  • ওয়াশী             গ্রামের মোট জনসংখ্যা ১,২১৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৬০৬ জন ও মহিলা ৬১১ জন।

 

পান্টি ইউনিয়নে সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর এর সকল কার্যক্রম তুলে ধরা হলো:

 

পান্টি ইউনিয়নের দুর্গা পূজা মন্দিরগুলো পরিদর্শনের পূর্বে ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দের সাথে উৎসবের সার্বিক পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ে মত বিনিময়। ২৭.০৯.২০১৭:

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার পান্টি ইউনিয়নের সকল দুর্গাপূজা মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও মুসলিম সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও সম্প্রীতির বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক সুফি ফারুক।

দুর্গাপূজা মন্দির পরিদর্শনের পূর্বে সুফি ফারুক পান্টি বাজারে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অফিসে স্থানীয় নেতৃবৃন্দের সাথে এক মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। সভায় দুর্গাপূজা উৎসবের সার্বিক প্রস্তুতি এবং আইনশৃঙ্খলা বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। এ সভায় সভাপতিত্ব করেন পান্টি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন মিয়া।

এ সময় পূজা উদযাপন কমিটিকে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নগদ অর্থের শুভেচ্ছা টোকেন তুলে দেওয়া হয়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সকল ধর্মাবলম্বীকে দেশের মাটিতে শান্তি ও সুরক্ষায় তাদের ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান স্বাধীনভাবে ও নির্ভয়ে উদযাপনের পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়।

 

২৭.০৯.২০১৭ তারিখে কুমারখালী উপজেলার, পান্টি ইউনিয়নের দুর্গা পূজা মন্দিরগুলো পরিদর্শনের পূর্বে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে উৎসবের সার্বিক পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ে মত বিনিময়।
২৭.০৯.২০১৭ তারিখে কুমারখালী উপজেলার, পান্টি ইউনিয়নের দুর্গা পূজা মন্দিরগুলো পরিদর্শনের পূর্বে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে উৎসবের সার্বিক পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ে মত বিনিময়।

 

 

 

২৭.০৯.২০১৭ তারিখে কুমারখালী উপজেলার, পান্টি ইউনিয়নের দুর্গা পূজা মন্দিরগুলো পরিদর্শনের পূর্বে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে উৎসবের সার্বিক পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ে মত বিনিময়।
২৭.০৯.২০১৭ তারিখে কুমারখালী উপজেলার, পান্টি ইউনিয়নের দুর্গা পূজা মন্দিরগুলো পরিদর্শনের পূর্বে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে উৎসবের সার্বিক পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ে মত বিনিময়।

 

২৭.০৯.২০১৭ তারিখে কুমারখালী উপজেলার, পান্টি ইউনিয়নের দুর্গা পূজা মন্দিরগুলো পরিদর্শনের পূর্বে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে উৎসবের সার্বিক পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ে মত বিনিময়।
২৭.০৯.২০১৭ তারিখে কুমারখালী উপজেলার, পান্টি ইউনিয়নের দুর্গা পূজা মন্দিরগুলো পরিদর্শনের পূর্বে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের সাথে উৎসবের সার্বিক পরিস্থিতি ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ে মত বিনিময়।

 

সুফি ফারুক এর আমন্ত্রণে পান্টি বাজারের অনুষ্ঠানে:

 

সুফি ফরুক ২০১০ সালের বিজয় উৎসব যোগ দেন (পান্টি হাই স্কুল, পান্টি বাজার):

 

কুমারখালীর খোদ্দ ভালুকা, গোদের বাজার ও চরকেষ্টপুর গ্রামে সুফি ফারুকের গণসংযোগ:

 

পান্টি দাখিল মাদ্রাসায় পড় মুজিব কর্মসূচির অনুষ্ঠান:

 

সুফি ফরুক এর গণসংযোগ, পান্টি বাজার – ১৯-০১-২০১৮:

 

পান্টি স্কুলের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের অতিথি সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর (২৩-০২-২০০৮):

 

 

আরও দেখুন: