সদকী ইউনিয়ন বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক এলাকা। এটি ৪ নম্বর ইউনিয়ন হিসেবে পরিচিত। ইউনিয়নটি বিভিন্ন গ্রাম নিয়ে গঠিত এবং এখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ বসবাস করে।
কুমারখালী উপজেলার, সদকী ইউনিয়নের, বালিয়াকান্দি গ্রামের বাজারে পেশা পরামর্শ সভার প্রস্তুতি ও ফরম পূরণ বিষয়ক আলোচনা
প্রধান মোবাইল অপারেটর ও ব্রডব্যান্ড পরিষেবা উপলব্ধ
ধর্মীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠান
প্রতিষ্ঠান
ধরণ
অবস্থান
বড়গাও মসজিদ
ইসলামিক ধর্মীয় কেন্দ্র
বড়গাও
চরসদকী মন্দির
হিন্দু ধর্মীয় কেন্দ্র
চরসদকী
মিশনারি চার্চ
খ্রিষ্টান ধর্মীয় কেন্দ্র
মাইজপাড়া
সমাজকল্যাণ কেন্দ্র
সামাজিক কার্যক্রম
সদকী বাজার
প্রশাসনিক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
প্রতিষ্ঠান
ধরণ
অবস্থান
সদকী ইউনিয়ন পরিষদ
স্থানীয় প্রশাসন
চরসদকী
ভূমি অফিস
ভূমি প্রশাসন
সদকী বাজার
ব্যাংক শাখা
আর্থিক লেনদেন
বড়গাও
গ্রামীণ ব্যাংক শাখা
ক্ষুদ্রঋণ প্রদান
মাইজপাড়া
সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি
কর্মসূচি
উপকারভোগী
বিবরণ
বয়স্ক ভাতা
বৃদ্ধ ব্যক্তিবর্গ
প্রতি মাসে আর্থিক সহায়তা
বিধবা ভাতা
বিধবা নারীরা
অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদান
প্রতিবন্ধী ভাতা
প্রতিবন্ধী ব্যক্তি
বিশেষ সুবিধা ও আর্থিক সহায়তা
মুক্তিযোদ্ধা ভাতা
মুক্তিযোদ্ধারা
সম্মানী এবং আর্থিক সহায়তা প্রদান
ভোটার তথ্য
বিবরণ
পরিমাণ
মোট ভোটার সংখ্যা
প্রায় ১৫,০০০
পুরুষ ভোটার
৭,৫০০
মহিলা ভোটার
৭,৫০০
ভোটকেন্দ্র সংখ্যা
১৫টি
ভোটকক্ষ সংখ্যা
৩০টি
ইতিহাস ও ঐতিহ্য
সদকী ইউনিয়নের ঐতিহাসিক গুরুত্ব উল্লেখযোগ্য। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় এখানে নানা আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের গল্প বিদ্যমান। সাংস্কৃতিক দিক থেকে লোকসংগীত, গানের আয়োজন ও বাউল ধারার পরিচিতি রয়েছে। বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এলাকার মানুষ উৎসাহ ও ঐক্যের সাথে অংশগ্রহণ করে।
দর্শনীয় স্থানসমূহ
দর্শনীয় স্থান
ধরণ
অবস্থান
চরসদকী নদী
প্রাকৃতিক নদী
চরসদকী
সদকী পার্ক
বিনোদন পার্ক
বড়গাও
ঐতিহাসিক মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিসৌধ
স্মৃতিস্তম্ভ
সদকী বাজার
সাংস্কৃতিক কেন্দ্র
সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড
মাইজপাড়া
বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব
নাম
পেশা/অঙ্গনে অবদান
উল্লেখযোগ্য দিক
মোঃ আব্দুল করিম
শিক্ষাবিদ
স্থানীয় শিক্ষার উন্নয়নে অবদান
রাহিমা বেগম
সমাজকর্মী
নারীর ক্ষমতায়ন
জসিম উদ্দিন
মুক্তিযোদ্ধা
৭১-এর যুদ্ধের নায়ক
উন্নয়ন ও জনসেবা
সদকী ইউনিয়নে সাম্প্রতিক বছরে অনেক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। রাস্তা নির্মাণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আধুনিকায়ন, স্বাস্থ্যসেবা সম্প্রসারণ এবং সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি গ্রামবাসীর জীবনমান উন্নত করেছে। এছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ হিসেবে ইন্টারনেট সংযোগ ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবিধা বাড়ানো হয়েছে।