শ্রোতা সহায়িকা নোট সিরিজে আজকের রাগ – রাগ ভৈরবী। এই আর্টিকেলটির উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে। আপডেট পেতে আবারো আসার আমন্ত্রণ রইলো।
ভৈরবী রাগ সম্ভবত আমাদের এই ভূখণ্ডের সবচেয়ে পরিচিত, মাঠে ময়দানে ছড়িয়ে থাকা রাগ। বাউলের গান থেকে শুরু করে নানা রকম কম্পোজিশন আছে ভৈরবী রাগে। ‘সকরুণ বেণু বাজায়ে কে যায়’… রবীন্দ্রসংগীতটি ভৈরবী রাগের একটি আদর্শ উদাহরণ হতে পারে।

রাগ ভৈরবী
ভৈরবী রাগটি শাস্ত্রমতেও সকালেরই রাগ হিসাবে চিহিৃত। সকাল, কিন্তু ভোর নয়। সূর্যের উজ্জ্বল, সাদা আলোয় চারিদিক উদ্ভাসিত হয়েছে কিন্তু রোদ তখনো প্রখর হয়ে ওঠেনি – সেটাই হলো ভৈরবীর রূপ। কিন্তু তবু এটাই তার একমাত্র রূপ নয়। যে যেমন একটি আনন্দালোকিত সকালের রূপকেও প্রকাশ করে, তেমনি তার আরেক রূপে প্রকাশিত হয় হৃদয় বিদারক বিষণ্নতার ছবি।

ভৈরবী রাগ উত্তর ভারতীয় সঙ্গীত শাস্ত্রে বর্ণিত ঠাট ও রাগ বিশেষ। ভৈরবী ঠাটের জনক রাগ ভৈরবী।
আরোহণ: স ঋ জ্ঞ ম প দ ণ র্স
অবরোহণ : র্স ণ দ প ম জ্ঞ ঋ স
ঠাট : ভৈরবী
জাতি : সম্পূর্ণ-সম্পূর্ণ
বাদীস্বর : ম (মতান্তরে প)
সমবাদী স্বর : স
অঙ্গ : পূর্বাঙ্গ।
সময় : সকালবেলা/যে কোন সময়
পকড় : ঋ ণ্ দ্ স, জ্ঞ, স ঋ স ণ্ স
আধুনিক গানে রাগ ভেরবী:
১.

