কুমারখালী ইকো পার্ক কুমারখালী পৌরসভায় গড়াই নদীর পড়ে নির্মিত হয়েছে। এই পার্কে সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর এর কর্মসূচির বিস্তারিত নিচে দেয়া হল:
কুমারখালী ইকো পার্ক
সুফি ফারুক এর কুমারখালী ইকো পার্ক পরিদর্শন ও সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে দেবার আশ্বাস :
কুমারখালী ইকো পার্ক পরিদর্শন করেন সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর ১৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে। তিনি বলেন “কুমারখালীর নির্মাণাধীন ইকো পার্ক পরিদর্শন করলাম”। কুমারখালী শহর সংলগ্ন গড়াই নদীর বাঁধের উপরে গড়ে উঠছে পার্কটি। পৌর মেয়র জনাব শামসুজ্জামান অরুণ ও সহ কমিশনারদের উদ্যোগে ও এলাকাবাসীর সহায়তায় গড়ে উঠছে এই বিনোদন কেন্দ্র। কুমারখালীতে সেই অর্থে বিনোদনের তেমন কোন যায়গা নেই। এই পার্কটি সেই অভাব কিছুটা হলেও মেটাবে।

কমিশনার ফরিদ ভাই, বাবু মামা, রফিক, নাট্যকার লিটন আব্বাস ভাই, সাংবাদিক দিপু মালিক সহ সকল উদ্যোক্তাদের সাথে কথা হল। এরকম একটি উদ্যোগ নেয়ায় কুমারখালী পৌরসভার কমিশনারদেরকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। উপজেলা প্রশাসন যারা পাশে দাঁড়িয়েছেন তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানাই।
আমি পর্কে নিজ খরচে সিসি ক্যামেরা লাগিয়ে দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। আশা করছি দুমাসের মধ্যেই সেটা করে দিতে পারবো। এরকম একটি উদ্যোগের সাথে যুক্ত হয়ে আমারও খুবই ভালো লাগছে।
কুমারখালীর নির্মাণাধীন ইকো পার্কে সিসি ক্যামেরা উদ্বোধন করলেন সুফি ফারুক:
আজ ৩০ জুলাই, ২০১৭ তারিখ কুমারখালীর নির্মাণাধীন ইকো পার্কে সিসি ক্যামেরা উদ্বোধন করলেন সুফি ফারুক ইবনে আবুবকর। তিনি ১৯ জুলাই ২০১৭ তারিখে ২/৩ মাসের মধ্যে ক্যামেরা লাগিয়ে দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সেই ক্যামেরা ১ সপ্তাহের মধ্যে লাগিয়ে দেয়া হলো। সুফি ফারুক বলেলেচন ” পার্কে আগত সকলের জন্য আমাদের টিমের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা”।

কুমারখালীতে বিনোদনের জায়গার অভাব ছিল। এই পার্কটি সেই অভাব কিছুটা হলেও মেটাবে। সুফি ফারুক কুমারখালীর সকল সামর্থ্যবান মানুষকে অনুরোধ করেছেন তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী এই প্রকল্পটির উন্নয়ন কাজে অংশগ্রহণ করতে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুখে রাখতে শুধুমাত্র অর্থ-বিত্তই নয়, সঠিক শিক্ষা ও সুষ্ঠু বিনোদনের নিশ্চিত করার কোন বিকল্প নেই।
আরও দেখুন:










