রাগের ব্যাকরণ : প্রতিটি রাগের কিছু বেসিক এ্যাট্রিবিউট আছে। রাগ বোঝার জন্য এগুলো জানলে সুবিধা হয়।
আমি যতোটুকু দেখেছি সেগুলো গুছিয়ে – রাগ (আরোহ-অবরোহ, বাদী-সমবাদী, চলন, পাকাড়) আর্টিকেলটিতে দিয়ে দিলাম।
ঠাট একটি কেতাবী বিষয়। রাগ গুলোকে গ্রুপ করার জন্য এই থিওরির ব্যাবহার হয়। একটি কমন প্রশ্ন আসে শুরুর দিকে শ্রোতার মনে – রাগ আগে না ঠাট? সেটারও একটি উত্তর রইলো।
রাগের জাতি ও একটি কেতাবি বিষয়।
আমাদের এদিকের রাগ সঙ্গীত যেহেতু সময় নির্ভর, তাই রাগ রাগ শোনা /পরিবেশিনের সময়, প্রহর শাস্ত্রের অংশ।
সঙ্গীতে রস গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই ভাব-রসও শাস্ত্রের অংশ।
আরও পড়ুন:
ঘোষনা:
শিল্পীদের নাম উল্লেখের ক্ষেত্রে আগে জ্যৈষ্ঠ-কনিষ্ঠ বা অন্য কোন ধরনের ক্রম অনুসরণ করা হয়নি। শিল্পীদের সেরা রেকর্ডটি নয়, বরং ইউটিউবে যেটি খুঁজে পাওয়া গেছে সেই ট্রাকটি যুক্ত করা হল। লেখায় উল্লেখিত বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত যেসব সোর্স থেকে সংগৃহীত সেগুলোর রেফারেন্স ব্লগের বিভিন্ন যায়গায় দেয়া আছে। শোনার/পড়ার সোর্সের কারণে তথ্যের কিছু ভিন্নতা থাকতে পারে। আর টাইপ করার ভুল হয়ত কিছু আছে। পাঠক এসব বিষয়ে উল্লেখে করে সাহায্য করলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
*** এই আর্টিকেলটির উন্নয়ন কাজ চলমান ……। আবারো আসার আমন্ত্রণ রইলো।